যেতে হবে বহুদূর, দৃষ্টিকেও প্রসারিত করতে হবে উদিত সূর্যের দিগন্তরেখা বরাবর। আমরা স্বপ্ন দেখি এবং অর্জন করি।
প্রিয় সুধী,
আসসালামু আলাইকুম। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন। এ্যাপার্টমেন্ট উদ্যোগে দীর্ঘমেয়াদী সম্পদ-নির্মাণের মানসিকতা গ্রহণ করে; উল্লেখযোগ্য সম্পদ তৈরি করতে সময় এবং ধৈর্য লাগে। উদ্যোক্তারা বুঝতে পারেন যে টেকসই আর্থিক বৃদ্ধি একটি দীর্ঘমেয়াদী প্রক্রিয়া, রাতারাতি ঘটনা নয়। এই দৃষ্টিকোণটি তাদের এমন সিদ্ধান্ত নিতে দেয় যা অবিলম্বে পরিশোধ নাও করতে পারে। তবে সর্বোচ্চ দশ বছরে ৬,৬৯৮% রিটার্ন আসার সম্ভাবনা রয়েছে।
মিলিয়ন একর সিটিতে চলছে দারুণ অফার!
মিলিয়নএকর প্রপার্টি ডেভেলপমেন্ট লিমিটেড বাংলাদেশের অন্যতম একটি হাউজিং কোম্পানি। এই কোম্পানি ঢাকা - মাওয়া রোডের পাশে অবস্থিত সিরাজদিখান উপজেলার রেললাইনের পাশে রামকৃষ্ণাদি মৌজায় মিলয়নএকর রিভারভিউ সিটিতে মাত্র ৩,০০,০০০ টাকা বিনিয়োগ করে পাঁচ থেকে সাত বছরে ডেভেলপার কোম্পানির মাধ্যমে ভবন তৈরি করে আপনার কোটিপতি হওয়ার সুযোগ রয়েছে। প্রকল্পের জায়গায় ভবিষ্যতে নয়, বাড়ি এখনই করুন।
প্রকল্পের অবস্থান
ঢাকায়
একজন বিশেষজ্ঞ প্রকৌশলীর মতে, কীভাবে কোটিপতি হতে পারেন, তা হিসাব করে নিন্মে দেখানো হলোঃ
১। জমির পরিমাণ ১৬.৫ শতাংশ /১০ কাঠা।
২। শেয়ার হোল্ডার ২০ জন, প্রত্যেেকেই জমি পাবেন আধা কাঠা বা ০.৮২৫ শতাংশ।
৩। ৫০% রেশিওতে ভবন নির্মাণ হবে বি-২+বি-১+জি+১২ তলা।
৪। বি-২+বি-১ (৭,২০০+৭,২০০)=১৪,৪০০ বর্গফুট, কার পার্কিং হবে (২০+২০)=৪০ টি।
৫। ২০ জন শেয়ার হোল্ডারের প্রত্যেকই পাবেন ১টি করে কার পার্কিংসহ ৩৬০ বর্গফুট।
৬। ডেভেলপার কোম্পানি পাবেন ২০ টি কার পার্কিংসহ ৭,২০০ বর্গফুট।
৭। গ্রাউন্ড ফ্লোর এবং ১ম ফ্লোর (৫,৪০০×২= ১০,৮০০ বর্গফুট) মার্কেট নির্মাণ করা হবে।
৮। প্রত্যেক শেয়ারহোল্ডার ১৩৫ বর্গফুটের ২টি করে দোকান পাবেন।
৯। দ্বিতীয় ফ্লোরে ব্যাংক, বীমা, লিজিং এবং অন্যান্য অফিস এর জন্য বরাদ্দ করা হবে। অথবা প্রত্যেক শেয়ারহোল্ডার ১৩৫ বর্গফুটের অফিস স্পেস বরাদ্দ পাবেন।
১০। তৃতীয় থেকে ১২তম ফ্লোর পর্যন্ত মোট ১০ টি ফ্লোর হবে আবাসিক।
১১। প্রতি ফ্লোরে ৪টি ইউনিট হিসাবে মোট ইউনিট হবে (১০×৪)=৪০টি।
১২। জমির মালিক পাবেন ২০টি ফ্ল্যাট এবং ডেভলপার কোম্পানি পাবেন ২০টি ফ্ল্যাট।
১৩। প্রতিটি ফ্ল্যাট হবে ১,০৮০ বর্গফুট এবং বর্তমান প্রচলিত নীতিমালা অনুযায়ী প্রত্যেক শেয়ারহোল্ডার ২৭০ বর্গফুট. কমন স্পেস সহ ১৩৫০ বর্গফুট প্রাপ্ত হবেন।
১৪। এই ভবনে প্রত্যেক শেয়ারহোল্ডার সর্বমোট পার্কিংয়ের জন্য ৩৬০ বর্গফুট, দোকানের জন্য ২৭০ ব.ফু, অফিসের জন্য ব.ফু, ব. ২,১১৫ ব.ফু স্পেস পাবেন।
১৫। বর্তমানে প্রতি বর্গফুট ৪,৫০০ টাকা মূল্যে ২,১১৫ বর্গফুটের মূল্য হবে (২,১১৫×৪,৫০০)= ৯৫,১৭,৫০০ টাকা।
৭ বছর পর ২,১১৫ ব.ফু মূল্য হতে পারে (২,১১৫×৯,৫০০)=২,০০,৯২,৫০০ টাকা।
১৬। সুতরাং আপনার সম্পদ বৃদ্ধি পেতে পারে (২,০০৯২,৫০০÷৩,০০,০০০)=৬৬.৯৮ গুণ। অর্থাৎ এ্যাপার্টমেন্ট উদ্যোগে করা প্রতিটি টাকার এ্যাপার্টমপন্ট এবং অর্থনৈতিক রিটার্নে ৬৭ টাকা পর্যন্ত উৎপন্ন করতে পারে।
১৭। অতএব মিলিয়নএকর প্রজেক্টে -এ, মাত্র ৩,০০,০০০ টাকার জমি ক্রয় করুন। বদলে দিন আপনার জীবনের গল্প। (এ সুযোগ সেপ্টেম্বর মাসের ৩০ তারিখ পর্যন্ত)
ধন্যবাদান্তে,
মোহাম্মদ সেকান্দার আলী
ব্যবস্থাপনা পরিচালক
মিলিয়ন একর প্রপার্টি ডেভলপমেন্ট লিমিটেড।
যোগাযোগ:০১৭৩২৭১২৩২৯